ডেঙ্গু জ্বর কী? ডেঙ্গু রোগীর চিকিৎসা
Symptoms of dengue |
ডেঙ্গু একটি ভাইরাসজনিত রোগ। এই ভাইরাসটি একধরণের মশার মাধ্যমে মানবদেহে প্রবেশ করে ডেঙ্গুজ্বরের সৃষ্টি করে। ডেঙ্গুজ্বর কী, ডেঙ্গুজ্বরের কারণ, এবং ডেঙ্গু থেকে বাঁচতে সতর্কতা ও করণীয় সম্পর্কে এই আর্টিকেলে বিস্তারিত বলা হয়েছে।
- ডেঙ্গু জ্বর কী, ডেঙ্গুজ্বরের কারণ
- কীভাবে ডেঙ্গু পরীক্ষা করা হয়
- ডেঙ্গুজ্বর ও সাধারণ ভাইরাল জ্বর
- ডেঙ্গুজ্বরের লক্ষ্যণসমূহ
- ডেঙ্গুর ভয়াবহতা
- ডেঙ্গু রোগীর চিকিৎসা
- ডেঙ্গুর প্রতিষেধক ও টিকা
- ডেঙ্গুজ্বর থেকে বাঁচতে করণীয়
ডেঙ্গু জ্বর কী? ডেঙ্গুজ্বরের কারণ
এডিস(Aedes) নামক মশা হচ্ছে ডেঙ্গুরোগের জন্য দায়ী। এই এডিস গোত্রের ইজিপ্টি( Aegypti) নামের এক প্রজাতির স্ত্রী/ নারী মশকী( মশার স্ত্রীবাচক হচ্ছে মশকী) এই ভাইরাসজনিত রোগের জন্য আসল দায়ী। এই মশা চিকুনগুনিয়া, ইয়েলো বা হলুদ জ্বর, জিকা ভাইরাসের জন্যও দায়ী। ডেঙ্গু একটি আরএনএ(RNA) জাতীয় ভাইরাস। এডিস ইজিপ্ট মশকীর কামড়ের মাধ্যমে ডেঙ্গু ভাইরাস শরীরে প্রবেশ করে ডেঙ্গুজ্বর সৃষ্টি করে।
কীভাবে ডেঙ্গু পরীক্ষা করা হয়
জ্বর হলো মানবদেহের সব রোগের সাধারণ লক্ষ্যণ। ডেঙ্গু হলেও জ্বর হচ্ছে মূল লক্ষ্যণ। তাই ডেঙ্গু নাকি সাধারণ জ্বর তা পরীক্ষা না করে নির্ণয় করা সম্ভব হয় না। একাধিক পরীক্ষা করে শরীর থেকে এন্টিবডি নিয়ে তবেই ডেঙ্গু নির্ণয় করা হয়। শরীর থেকে নেওয়া এন্টিবডি তে যদি ডেঙ্গু ভাইরাসের উপস্থিতি পাওয়া যায়, তাহলেই ডেঙ্গুজ্বর হয়েছে বলে প্রমাণিত হয়। ডেঙ্গু ভাইরাসের ৫ টি ধরণ বা Serotype রয়েছে। এবং প্রত্যেকটি ধরণই রোগ সৃষ্টি করতে সক্ষম। ৫ টি ধরণ হলো- DENV-1, DENV-2,DENV-3, DENV-4 এবং সর্বশেষ ২০১৩ সালে DENV-5 ধরণটি শনাক্ত করা হয়েছে।
ডেঙ্গু জ্বর ও সাধারণ ভাইরাল জ্বর
যেহেতু মানুষের শরীরের সকল রোগের একটি কমন অর্থাৎ সাধারণ বিষয় ও লক্ষ্যণ হচ্ছে জ্বর, সেহেতু কারও জ্বর হলে সেটা ভাইরাল জ্বর নাকি ডেঙ্গু তা বলা মুশকিল। কারণ, ডেঙ্গুর মূল লক্ষ্যণও জ্বর। কীভাবে বোঝা যাবে যে, ডেঙ্গু নাকি সাধারণ ভাইরাল জ্বর?
সাধারণ বা ভাইরাল জ্বর সারাবছরই বিশ্বের প্রায় ৯ শতাংশ মানুষের হয়, যাকে ফ্লু (Flue)ও বলা হয়। এর উপসর্গ গুলো হচ্ছে ঠাণ্ডা বা সর্দি, শরীরে হালকা ব্যথা, গলা ব্যথা ও শারীরিক দূর্বলতা। ভাইরাল জ্বর সাধারণত ৩-৫ দিন স্থায়ী হয়।
অন্যদিকে ডেঙ্গুজ্বরেরও উপসর্গ ও লক্ষ্যণগুলোও ভাইরাল জ্বরের মতো। তবে ডেঙ্গুতে প্রচণ্ড জ্বর, শরীরের জয়েন্ট গুলোতে তীব্র ব্যথা, মাংসপেশিতে টান ও ব্যথা, শরীরে বিশেষ করে পিঠে ফুসকুড়ি (Rash) দেখা দেয়। এই জ্বর ২-৭ দিন স্থায়ী হয়, অবস্থাভেদে ১৪ দিন পর্যন্তও হতে পারে।এই রোগ হলে রক্ত কণিকার প্লেটলেট( Platelets) কমে যায়।
ডেঙ্গু হয়েছে কি-না তা নির্ণয় করার সঠিক ও সর্বোত্তম উপায় হচ্ছে রক্তের প্লেটলেট সংখ্যা পরীক্ষা করা ও ডেঙ্গুর NS1 এন্টিজেন পরীক্ষা করা, ভাইরাসটির আরএনএ(RNA) প্রতিরোধী এন্টিবডি পরীক্ষা।এই উপায়ে পরীক্ষার ফলে ডেঙ্গু ভাইরাসের উপস্থিতি পাওয়া গেলে তাহলে ডেঙ্গু হয়েছে বলে ফলাফল দেওয়া হয়।
সচেতন না হলে ও চিকিৎসা না নিলে ডেঙ্গু ভয়াবহ অবস্থা সৃষ্টি করে, এমনকি মানুষ মারাও যায়। প্রতিবছরই অনেক মানুষ ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে মারা যাচ্ছে। বাংলাদেশ, ভারতের উত্তরবঙ্গ, উড়িষ্যা, তেলেঙ্গানা, মহারাষ্ট্র , কেরালার মতো জায়গাগুলোতে ডেঙ্গুর প্রকোপ বেশি দেখা যায় সাম্প্রতিক বছরগুলোতে।
ডেঙ্গুর লক্ষ্যণসমূহ
ডেঙ্গু যেকোনো বয়সী মানুষের হয়ে থাকে। শিশু থেকে শুরু করে বৃদ্ধ বয়সী পর্যন্ত যে কারও হতে পারে। এডিস ইজিপ্টি মশকীর কামড়ে শরীরে ভাইরাস ঢোকার ৩-১৫ দিনের মধ্যে ডেঙ্গুর লক্ষ্যণ দেখা দেয়। ডেঙ্গুর লক্ষ্যণ গুলো হচ্ছে-
১। প্রচণ্ড জ্বর, ১০০ ডিগ্রি ফারেনহাইটের উপরে জ্বরের মাত্রা হলে গুরুতর সমস্যা হতে পারে। সেই সাথে মাথা ব্যথা ও থাকে। চোখের পিছনের দিকেও ব্যথা করে।
২। শরীরে প্রচণ্ড ব্যথা হয়। এবং শরীরের অস্থিযুক্ত অংশ বা জয়েন্ট গুলোতে অনেক ব্যথা হয় থাকে। এ কারণে ডেঙ্গুকে " হাড়ভাঙা জ্বর" বলে অনেকে।
৩। সাধারণ উপসর্গ দেখা দেওয়ার প্রথম বা দ্বিতীয় দিনে রোগীর শরীরে লাল ফুসকুড়ি ( Rash) দেখা দেয়, যা পরবর্তী তে হাম রোগের মতো ফুসকুড়ি দেখা দেয়।
৪। কারও কারও নাক, মুখ দিয়ে সামান্য পরিমাণ রক্ত বের হতে পারে। এমনটা ১০ বছরের কমবয়সী শিশুদের মধ্যে দেখা দিতে পারে। সেই রক্তপাত হয়ে থাকে নাক ও মুখের মিউকাস মেমব্রেন( Mucus Membrane) থেকে।
৫। বমি, ডায়রিয়াও হতে পারে।
ডেঙ্গুর ভয়াবহতা
ডেঙ্গু সাধারণ জ্বরের মতো উপসর্গ নিয়ে এলেও, সেই সাধারণ উপসর্গ গুলো কারও কারও ক্ষেত্রে মারাত্মক হয়ে যায় এবং তখন রোগীর সংকটময় অবস্থার সৃষ্টি করে। পর্যাপ্ত সেবা, পরিচর্যা না হলে এবং শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম হলে ডেঙ্গু ভাইরাসটি রোগীর জন্য ভয়াবহ হয়ে দাঁড়ায়। ডেঙ্গুর খারাপ অবস্থার দুটি রুপ হচ্ছে- ডেঙ্গুর হেমোরেজিক জ্বর( Dengue Hemorrhagic Fever) ও ডেঙ্গু শক সিনড্রোম( Dengue Shock Syndrome)।
হেমোরেজিক জ্বর এর ফলে শরীরে রক্ত কণিকার সংখ্যা, অণুচক্রিকা কমে যেতে থাকে। রক্ত কণিকা বা প্লেটলেট, অণুচক্রিকা কমে গেলে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দূর্বল হয়ে যায়, ফলে রোগ আরও ভয়াবহ ভাবে চেপে ধরে। এছাড়াও হেমোরেজিক জ্বর হলে রক্তের প্লাজমা অবস্থা ভেঙ্গে যায় ও রক্তপাত হয়ে থাকে।যা রোগীকে ভয়াবহ সংকট অবস্থায় নিয়ে যায়। ডেঙ্গুর ভয়াবহ অবস্থার ফলে রোগীর হৃদস্পন্দন বা হার্টবিট কম হওয়া, কৌশিক নালিকার উপর প্রভাব, ত্বক বা চামড়ার রঙের পরিবর্তন, শরীরের তাপমাত্রা বৃদ্ধি-সহ এরকম আরও ভয়াবহ পরিস্থিতির সৃষ্টি হতে পারে।
আর ডেঙ্গু শক সিনড্রোমে রোগীর রক্তচাপ কমে গিয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থা সৃষ্টি করে। ডেঙ্গুর এই দুই ভয়ংকর দশার ফলে অনেকে মারা যায়। শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে গেলে ও নষ্ট হয়ে গেলে তখন রোগীকে বাঁচানো কঠিন হয়ে যায়।
ডেঙ্গু রোগীর চিকিৎসা (Treatments of Dengue patient)
ডেঙ্গু রোগীর চিকিৎসা বাড়িতে বা বাসাতেই করা যায়। কিন্তু রোগীর অবস্থার অবনতি হতে থাকলে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব হাসপাতালে নেওয়ার ব্যবস্থা করতে হবে। রোগীর স্বাভাবিক যে চিকিৎসা ও সেবাগুলো বাড়িতেই নেওয়া যেতে পারে তা হলো-
১।ডেঙ্গুতে যেহেতু রোগীর বমি ও ডায়রিয়ার মতো উপসর্গ গুলো হয়ে থাকে, তাই রোগীর শরীরে পানিশূন্যতা দেখা দেয়। তাই রোগীকে পর্যাপ্ত তরল খাবার দিতে হবে এবং স্যালাইনও দিতে হবে।
২। বিভিন্ন তরল খাবার যেমন, ভাতের মাড়, গ্লুকোজ, ডাবের পানি, দুধ, গরম স্যুপ খেতে দিতে হবে।
৩। হালকা গরম ও স্বাভাবিক তাপমাত্রার পানি দিয়ে রোগীর শরীর মুছে দিতে হবে, এতে রোগীর জ্বরভাব কমবে ও আরাম পাবে।৪। জ্বর ও ব্যথা কমানোর জন্য প্যারাসিটামল (Paracetamol) বয়স অনুযায়ী এবং ডাক্তারের পরামর্শ মোতাবেক সেবন করতে হবে। এসপিরিন ( Aspirin) এর মতো ব্যথানাশক, ননস্টেরয়েড( Non-steroid) ও এন্টিবায়োটিক সেবন করা যাবে না।
৫। রোগীকে পর্যাপ্ত বিশ্রামে থাকতে হবে। জ্বর থাকাকালীন সময়ে বিশ্রাম তো নিতেই হবে, জ্বর কমে গেলে পুরোপুরি সুস্থ না হওয়া পর্যন্ত বিশ্রাম নিতে হবে। রোগীর প্রয়োজন বয়স অনুযায়ী পরিপূর্ণ ঘুম।
এভাবে রোগীকে ঘরে রেখেই যত্ন ও সেবা দিয়ে সুস্থ হয়ে তোলা সম্ভব। কিন্তু যদি রোগীর জ্বর কমার মুহুর্তে হঠাৎ শারীরিক অবস্থার অবনতি, বারবার বমি, শরীর দূর্বল হয়ে নিস্তেজ হয়ে পড়া, অস্থিরতা বেড়ে যাওয়া, খাবার খেতে না পারা ও তীব্র পেট ব্যথার মতো অবস্থা দেখা দিতে শুরু করে তাহলে দেরি না করে রোগীকে হাসপাতালে নিতে হবে।
ডেঙ্গুর প্রতিষেধক ও টিকা
ভাইরাসজনিত রোগের প্রতিষেধক আবিষ্কার সময়সাপেক্ষ ব্যাপার। বেশিরভাগ ভাইরাসজনিত রোগের সঠিক চিকিৎসা ও প্রতিষেধক আজ পর্যন্ত আবিষ্কৃত হয় নি। ভাইরাসের রোগ গুলো প্রাণীর দেহের তরল কণা বা ড্রপলেট বাতাসের মাধ্যমে সংক্রমিত বা আক্রান্ত মানুষের শরীর থেকে অন্যান্য মানুষের মধ্যে ছড়ায়। তাই ভাইরাসের রোগগুলো থেকে মুক্ত থাকার কার্যকরী উপায় হচ্ছে সচেতন থাকা। ডেঙ্গু যেহেতু একটি ভাইরাসজনিত রোগ, সেহেতু ডেঙ্গুরও কোনো কার্যকরী প্রতিষেধক ও টিকা এখন পর্যন্ত আবিষ্কৃত হয় নি।
তবে এই ডেঙ্গু জ্বর প্রতিরোধ করতে একটি টিকা আছে, যেটা বিশ্বের অনেক দেশে রোগীদের দেওয়া হয়। কিন্তু এই টিকা ও প্রতিষেধক সম্পূর্ণ কার্যকর নয়, কারণ এই টিকা টি শুধু প্রথমবার আক্রান্ত রোগীর জন্য কার্যকর। একাধিক আক্রান্ত রোগীর ক্ষেত্রে সেটি আশানুরূপ নয়। একজন ব্যক্তি একাধিক বার ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হতে পারে।
Protections for Dengue |
ডেঙ্গু জ্বর থেকে বাঁচতে করণীয়
স্বল্প প্রাণঘাতী এই ভাইরাস রোগের কোনো পূর্ণাঙ্গ প্রতিষেধক না থাকায়, সচেতনতাই পারে শুধু এই রোগ থেকে দূরে থাকতে। সচেতনতার জন্য ডেঙ্গুজ্বরের মূল কারণ গুলো চিহ্নিত করে সেগুলোর জন্য ব্যবস্থা নিতে হবে। যে ব্যবস্থাগুলো নেওয়া অবশ্যই দরকারী তা নিম্নরুপঃ
১।ডেঙ্গুরোগের বাহক এডিস মশার আবাসস্থল নির্মূল করতে হবে।
২। বসতবাড়ির আশেপাশে কোথাও যেন এডিস মশা ডিম পাড়তে না পারে সেজন্য বাসাবাড়ির আশেপাশের ঝোপঝাড়, ছাদের প্রতিটি কোণা, ফুলের টব, টায়ার, ডাবের খোলস ইত্যাদি পরিষ্কার করতে হবে। এসব জায়গার কোথায়ও যেন পানি জমে না থাকে তা নজরে রাখতে হবে। পানি জমা দেখলে অপসারণের ব্যবস্থা করতে হবে। কারণ, অব্যবহৃত, পরিত্যক্ত ও জনশূন্য এসব জায়গায় এডিস মশা ডিম পাড়ে।
৩। শহর, নগরের কোথাও যেন এডিস মশার লার্ভা না পাওয়া যায় সে ব্যাপারে নগরের বাসিন্দা, মেয়র ও তৎসংশ্লিষ্ট সবাইকে উদ্যোগী হতে হবে। কোথাও মশার ডিম, লার্ভা পাওয়া গেলে সেই প্রতিষ্ঠান ও কার্যালয়ের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে।
৪। মশার উপদ্রব সময়কালে সবাইকে সচেতনতা অবলম্বন করে পরিপূর্ণভাবে শরীর ঢাকার মতো কাপড়চোপড় পরিধান করে চলতে হবে। শরীরের সংস্পর্শে যেন মশা আসতে না পারে, সেজন্য এটি সতর্কতা হিসেবে নিতে হবে।
৫।যেসব জায়গায় মশার বংশবিস্তারের আবাসস্থল থাকতে পারে এবং থাকে, সেসব জায়গায় কীটনাশক প্রয়োগ করে মশার আবাস ধ্বংস করার জন্য যথেষ্ট উদ্যোগ ও কার্যকরী ব্যবস্থা নিতে হবে।
৬। ঘরে ঘুমানোর জায়গায় মশারী টানিয়ে ঘুমানোর ব্যবস্থা করতে হবে। মশারীর ব্যবস্থা না থাকলে কয়েল, স্প্রে ব্যবহার করতে হবে।
৭। মশা ডিম পাড়তে পারে এমন জায়গাগুলোতে নজর রাখতে হবে। বাসাবাড়ির আশেপাশে কোথাও পানি জমে থাকতে দেওয়া যাবে না।
সর্বোপরি সর্বোচ্চ সচেতন ও সঠিক কার্যকরী ব্যবস্থা নিয়ে সবাইকে প্রস্তুত থাকতে হবে। প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা নিলেই প্রাণঘাতী ডেঙ্গুজ্বরের কবল থেকে মুক্ত থাকা যাবে। নিজেকে সচেতন থাকতে হবে ও অপরকেও সচেতন করতে হবে।
উপসংহারে
ডেঙ্গু জ্বর কী? ডেঙ্গু ও ভাইরাল জ্বর, ডেঙ্গু রোগীর চিকিৎসা,ডেঙ্গুজ্বর থেকে বাঁচতে করণীয় সম্পর্কে এই আর্টিকেলটি ভালোভাবে পড়ে থাকলে নিজে সচেতনতা অবলম্বন করুন ও অন্যদেরকে সচেতন হতে সাহায্য করুন।
What a article!!! Dengue bishoye somosto kichu eksathe. Onno kono sitee eto details thake na,. Apnr article sob details ache. Very good article ��