ত্বক ফর্সা করার কার্যকর ও উপকারী ঘরোয়া উপায়

ত্বক ফর্সা করার  ঘরোয়া উপায়
.


আবহাওয়া ও পরিবেশগত কারণে আমাদের এই উপমহাদেশ ও দক্ষিণ এশিয়ার মানুষের ত্বক (Skin) বিভিন্ন রকম হয়ে থাকে। কারও ফর্সা, কারও শ্যামলা, কারও গাঢ় বা কালো। তাই এই অঞ্চলের মানুষেররা ত্বক ফর্সা করার ব্যাপারে কত কিছু করে থাকে। কিন্তু আসলেই কি উপকার পাওয়া যায়? দামী ক্রিম, কেমিক্যাল পণ্য ব্যবহার করা ত্বকের জন্য যদি ক্ষতি বয়ে আনে, তাহলে ত্বক ফর্সা করতে গিয়ে লাভের কী থাকে? কিছু সহজ উপায় মেনে চলে ও প্রয়োগ করার মাধ্যমে ত্বককে ক্ষতির হাত থেকে মুক্ত রাখতে পারা যায়। আসুন এই আর্টিকেলে ত্বক ফর্সা করার কার্যকর ও উপকারী ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে জেনে নিই।


যা যা জানবেন-
  • ত্বকের পার্থক্য কেন হয়?
  • সেলিব্রিটিদের ত্বক ফর্সা করার মাধ্যম। 
  • ত্বক ফর্সা করার কার্যকর ও উপকারী উপায়। 
  • ফেইস প্যাক। 
  • ত্বক ফর্সা করার খাবার।
  • ত্বক ফর্সা করার চিকিৎসা। 

ত্বকের পার্থক্য কেন হয়? 

মানবদেহের রঙ বা বর্ণ নির্ধারণ করতে মেলানিন (Melanin) নামক এক রঞ্জক পদার্থ দায়ী। যার দেহে মেলানিনের মাত্রা ও ঘনত্ব যত বেশি, তার ত্বক তত শ্যামলা থেকে গাঢ় ও কালো হয়। আফ্রিকা অঞ্চলের বেশিরভাগ মানুষের দেহে এই পদার্থের উপস্থিতি বেশি থাকায় সেই অঞ্চলের মানুষ দেখতে বেশি কালো। 
আর এশিয়া বিশেষ করে দক্ষিণ এশিয়া ও ভারতীয় উপমহাদেশের মানুষের মধ্যে মেলানিন এর মাত্রা বিভিন্ন পর্যায়ের হওয়ায় এই অঞ্চলের মানুষের গায়ের রঙ ফর্সা, শ্যামলা, মিশ্র, গাঢ় ও কালো দেখা যায়। আবহাওয়া ও পরিবেশ এর জন্য বেশি দায়ী। 
আমেরিকা, অস্ট্রেলিয়া, ইউরোপ অঞ্চলের মানুষের দেহে মেলানিনের উপস্থিতি কম থাকায়, এমনকি মেলানিনের কোনো উপস্থিতি না থাকায় সে অঞ্চলের মানুষের গায়ের বর্ণ সাদা ও ফর্সা। 

হরমোনজনিত কারণ, বংশগত কারণ, সূর্যের তাপ, খাবার, জীবনযাপন ইত্যাদি প্রভাবক হিসেবে কাজ করে ত্বকের উপর। তাই মানুষের ত্বকের পার্থক্য হয়ে থাকে।

সেলিব্রিটিদের ত্বক ফর্সা করার মাধ্যম

সেলিব্রিটি রা ফ্যাশন আর রুপ সচেতন থাকে। নিজেকে মানুষের সামনে আকর্ষণীয় করে তুলে ধরতে অনেক অর্থ আর সময় ব্যয় করে তারা রূপচর্চার জন্য। পার্লার, লেজার ট্রিটমেন্ট, উন্নত পণ্য সামগ্রী ব্যবহার করার মাধ্যমে সেলিব্রিটিরা নিজেদেরকে ফর্সা ও আকর্ষণীয় করে তুলে। পাশাপাশি খাবার, ঘুম, জীবনযাত্রার মান ইত্যাদির দিকেও তারা সচেতন থাকে।


ত্বক ফর্সা করার কার্যকর ও উপকারী উপায় 

এই আর্টিকেলে কোনো কেমিক্যাল পণ্য সম্পর্কে বলা হবে না। কারণ, কার জন্য কোন কেমিক্যাল পণ্য ব্যবহার করা উপযোগী তা শুধুমাত্র ডাক্তাররা ভালোভাবে বলতে পারে। এখানে ত্বক ফর্সা করার এমনকিছু ঘরোয়া উপায় নিয়ে আলোচনা করা হবে যা সাধারণ মানুষ থেকে শুরু করে বড় বড় সেলিব্রিটিরাও মেনে চলে ও প্রয়োগ করে উপকার পেয়েছে এবং উপকার পাওয়া যায়। সেই উপায়গুলো নিয়ে বিস্তারিত বলা হবে।


আপনার মনে হতে পারে যে- এগুলো তো জানা আছে, নতুন কিছু না বা এগুলো কোনো কাজের না। কিন্তু আপনি আদৌও কি এই উপায়গুলো সঠিকভাবে মেনে চলেছেন? হোক না সহজ কিছু, আপনি চেষ্টা করুন সঠিক উপায়ে মানার। উপায়গুলো নিম্নরুপ-

১. সূর্যের তাপ থেকে দূরে থাকাঃ আপনারা জানেন যে সূর্যে বিভিন্ন ক্ষতিকারক রশ্মি থাকে, তার মধ্যে অতিবেগুনী রশ্মি সবচেয়ে বেশি ক্ষতির কারণ হয় মানুষ ত্বকের জন্য। তাই প্রখর রোদ, সূর্যের অতিরিক্ত তাপ থেকে দূরে থাকতে চেষ্টা করুন। সূর্যের তাপ মেলানিনের উপর প্রভাব ফেলে ফলে তা গায়ের রঙ পরিবর্তন হওয়ার কারণ হয়। রোদে বাইরে যেতে হলে উপযোগী কাপড় ও সানস্ক্রিন ( রোদ থেকে সুরক্ষা দেওয়ার বস্তু) ব্যবহার করুন।

২. শরীর ও মুখ ধোয়াঃ দিনে ২ বার শরীর ও মুখ ধুতে চেষ্টা করুন। বাইরের ধুলাবালি, তাপে ত্বকে ময়লা আর তেল জমে ত্বকের লোমকূপ বন্ধ করে দেয়। তাই দিনে অন্তত দুইবার বিশেষ করে ঘাম হওয়া ও তৈলাক্ত হলে ত্বক পরিষ্কার করে ফেলুন। অতিরিক্ত সাবান ব্যবহার না করা ভালো। প্রতিদিন গোসল করার উপকারিতা ও অপকারিতা

৩. উপযুক্ত পণ্য সামগ্রী ব্যবহারঃ আপনি এমন একটা ক্রিম বা কোনো কসমেটিকস্ আপনার ত্বকে ব্যবহার করলেন যা আপনার ত্বকের জন্য উপযুক্ত না। তাহলে কি উপকার পাবেন? বরং তাতে ত্বকের আরও ক্ষতি হওয়ার ঘটনা ঘটার সম্ভাবণা থাকে। তাই নিজের ত্বক কেমন, তা খেয়াল রেখে কোনো কেমিক্যাল পণ্য বা কসমেটিকস্ ব্যবহার করুন। নিজে সঠিক পণ্য নির্বাচন করতে না পারলে ত্বক বিষয়ে অভিজ্ঞ কারও সাহায্য নিন।

৪. ময়েশ্চারাইজার ব্যবহারঃ ত্বক আকর্ষণীয় করতে উপযোগী ময়েশ্চারাইজার অন্যতম একটি মাধ্যম। ময়েশ্চারাইজার ত্বককে নরম ও কোমল রাখতে সাহায্য করে। প্রতিবার মুখ ধোয়ার পর ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করুন। এতে ত্বক শুষ্কতার হাত থেকে রক্ষা পাবে। ময়েশ্চারাইজারে থাকে এন্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান, যা ত্বকের জন্য উপকারী। 

৫. অ্যালোভেরাঃ অ্যালোভেরা ত্বককে ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা করতে দারুণ কাজ করে। এটি ত্বকে নতুন নতুন কোষকে আরও উজ্জীবিত এবং ত্বককে আকর্ষণীয় করে তুলে। ত্বকের জন্য ভালো একটি ময়েশ্চারাইজার এটি। প্রত্যেক দিন এটি ব্যবহার করলে তা কেমন উপকার বয়ে আনবে তা নিজেই বুঝতে পারবেন। কিন্তু অ্যালোভেরা ব্যবহারে এলার্জি হলে সচেতন থাকতে হবে। 

৬. নারিকেল তেলঃ অ্যালোভেরার মতো নারিকেল তেলও দারুণ একটি ময়েশ্চারাইজার। ত্বকের প্রদাহ প্রতিরোধী এন্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ একটি উপাদান হলো নারিকেল তেল। তবে এটি ব্যবহারে এলার্জি হলে সচেতন থাকতে হবে।

৭. পানির ভাপঃ জ্বর বা ঠাণ্ডাজনিত রোগ হলে পানির ভাপ, গরম বাষ্প নিতে বলা হয়। কিন্তু আপনি কি জানেন এটি ত্বকের জন্যও উপকারী? 
লেবু কেটে পানির মধ্যে দিয়ে তা গরম করুন। তারপর একটা বালতি বা বড় বাটিতে সেই পানি রেখে আপনার মাথা-নাক-মুখ তোয়ালে অথবা অন্য কোনো কাপড় দিয়ে ঢেকে গরম ভাপ লাগান ত্বকে। এই পদ্ধতিটি ত্বককে কোমল করতে ও উজ্জ্বলতা বাড়াতে সহায়তা করবে।

৮. ক্যাফেইন, অ্যালকোহল, তামাকঃ সুস্থ থাকতে যেমন অ্যালকোহল ও তামাক ব্যবহার করতে নিষেধ করা হয়, তেমনি ত্বক সুস্থ রাখতেও এসব ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকা উচিত। ক্যাফেইন সমৃদ্ধ উপাদান যেমন- চা, কফি পান করলে তা পানিশূন্যতা সৃষ্টি করে ত্বককে শুষ্ক ও রুক্ষ করে তুলতে পারে। তাই সচেতন হতে হবে।

৯. পানিঃ পানির অপর নাম জীবন বলা হয় এই জন্য যে, পানি জীবনের সবক্ষেত্রেই কতটা প্রয়োজন। পর্যাপ্ত পানি পান করলে পানিশূন্যতা থেকে মুক্ত থাকা যায় এবং ত্বককে শুষ্কতার হাত থেকে মুক্ত করা যায়। প্রতিদিন কমপক্ষে ৮-১০ গ্লাস পানি পান করুন। 

১০. ঘুমঃ অবশ্যই পর্যাপ্ত ঘুম হতে হবে। পর্যাপ্ত ঘুম না হলে তা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থার উপর বিরূপ প্রভাব ফেলে। ঠিকঠাক ঘুম না হলে মুখের ত্বকে কালো দাগ পড়তে থাকে, ডার্ক সার্কেল তৈরি হয় যা ত্বকের উজ্জ্বলতা নষ্ট করে। অতএব, দৈনিক ৭-৮ ঘণ্টা ঘুমাতে হবে সুস্থ থাকতে চাইলে।
১১. ব্যায়াম ও শারীরিক পরিশ্রমঃ শরীরকে সুস্থ ও প্রাণবন্ত রাখতে শারীরিক পরিশ্রমের বিকল্প নেই। শরীরের রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা উন্নত করতে, সুস্থ রাখতে শারীরিক পরিশ্রম ও ব্যায়াম অনেক কার্যকর। ত্বকের গঠন ভালো করতেও পরিশ্রমের অবদান রয়েছে। শারীরিক পরিশ্রমের অভাবে অনেকের চেহারায় বয়সের  ছাপ পড়ে যায়। সপ্তাহে ২-৩ দিন ব্যায়াম করতে চেষ্টা করুন।

১২. মানসিক স্বাস্থ্যের যত্নঃ হতাশা, দুশ্চিন্তা, অবসাদ, চাপ এই মানসিক অবস্থাগুলো ত্বকের উপর প্রভাব ফেলে। এসবের ফলে ত্বকে বয়সের ছাপ পড়ে, ত্বক উজ্জ্বলতা হারিয়ে মলিন দেখায়। তাই মানসিকভাবে ভালো থাকতে চেষ্টা করুন। চাপমুক্ত থাকুন।

এই উপায়গুলো আপনার কাছে কম অর্থপূর্ণ ও কম উপকারী মনে হতে পারে, কিন্তু সত্যি হচ্ছে এটাই যে ত্বক ও শরীরকে ভালো রাখতে এই উপায়গুলোই সবচেয়ে বেশি কার্যকর যা বৈজ্ঞানিকভাবে প্রমাণিত। 


ত্বক ফর্সা করার কার্যকর ঘরোয়া উপায়
to get bright skin

এবার আসি ফেইস প্যাক বিষয়ে। উপকারী ফেইস প্যাক গুলো-

১. দই ও মধুঃ দই ত্বকের লোমকূপ পরিষ্কার করতে দারুণ কার্যকর। পাশাপাশি ত্বক ফর্সা করতেও ভালো কাজ করে দই। দই ও মধু একসাথে মিশিয়ে মিশ্রণ তৈরি করে তা মুখে প্রয়োগ করুন। ১০-১৫ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন। কিছুদিন এটি প্রয়োগ করার ফলাফল আপনি নিজেই দেখতে পারবেন।

২. টমেটো, লেবুঃ ত্বককে সূর্যের তাপ থেকে রক্ষা করতে টমেটো খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। সেই সাথে ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতেও টমেটোর গুণ রয়েছে। লেবু ভিটামিন-সি যুক্ত একটি উপাদান। ত্বককে শুষ্কতা থেকে মুক্ত করতে, ত্বকের দাগ দূর করতে ও উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে লেবু অত্যন্ত কার্যকরী। টমেটো ও লেবুর রস পরিমাণ মতো মিশিয়ে তা মুখে লাগান। ১৫ মিনিট বা ২০ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন। ফলাফল নিজেই দেখবেন। লেবুর রসের সাথে মধু মিশিয়েও সেই মিশ্রণ মুখে লাগাতে পারেন। 

৩. হলুদ ও লেবুঃ হলুদ ত্বককে প্রদাহ ও বিভিন্ন ব্যাকটেরিয়ার আক্রমণ থেকে সুরক্ষা দিতে অনেক কার্যকর। ত্বকের দাগ দূর করতে ও ত্বককে ভেতর থেকে উজ্জ্বল করতে হলুদ কাজ করে। কাঁচা হলুদও নিতে পারেন অথবা হলুদের গুঁড়াও নিতে পারেন। নিয়ে লেবুর রসের সাথে মিশ্রণ তৈরি করে মুখে লাগান। ১০-১২ মিনিট রাখার পর ধুয়ে ফেলুন। 

৪. দুধ ও মধুঃ ত্বককে উজ্জ্বল করতে, আদ্র ও মসৃণ করতে দুধ উপকারী একটি উপাদান। এক টেবিল চামচ দুধের সাথে এক চা-চামচ মধু মিশিয়ে প্যাক বানিয়ে মুখে লাগান। তারপর ১৫-২০ অপেক্ষা করুন তা শুকাতে। শুকিয়ে গেলে ধুয়ে ফেলুন। 

৫. গাজর, মধু ও দইঃ এই ৩ টি উপাদান একসাথে মিশিয়ে প্যাক তৈরি করে মুখে প্রয়োগ করুন। ১০-১৫ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন। গাজর কেটে রস বের করে নিতে হবে। 

৬. ডিম ও পেঁপেঃ ডিম একটি প্রোটিন সমৃদ্ধ উপাদান। শুধু শরীরের জন্য নয়, ত্বকের জন্যও ডিম উপকারী। ত্বককে ফর্সা ও উজ্জ্বল করতে ডিম ও পেঁপের তৈরি প্যাক কার্যকরী বলে ত্বক বিশেষজ্ঞরা বলেন। 

এই ফেইস প্যাক গুলো অনেক কার্যকর ও উপকারী। কয়েকদিন ব্যবহার করার মাধ্যমে আপনি নিজেই ফলাফল দেখে সন্তুষ্ট হবেন।


ত্বক ফর্সা করার খাবার
bright skin foods

ত্বক ফর্সা করার খাবার

যে খাদ্য উপাদানগুলো ত্বকের জন্য উপকারী সেগুলো হচ্ছে-
ভিটামিন-এ, ভিটামিন-বি ২ ও ৬, ভিটামিন-সি, ভিটামিন-ডি, ভিটামিন-ই, ওমেগা-থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড, জিংক উপাদানগুলো। 

বিভিন্ন সামুদ্রিক মাছ, মুরগির মাংস, গরুর মাংস, ডিম, দুধ, ডাল, চিনাবাদাম, কাজুবাদাম, আখরোট, সূর্যমুখীর তেল, জলপাই তেল, কাঁচা মরিচ, মাশরুম, আলু, কলা, আপেল, অ্যাভোকাডো, সবুজ শাক-সবজি ইত্যাদি খাবারগুলোতে উপরিউক্ত উপাদানগুলো পাওয়া যায়। 


ত্বক ফর্সা করার চিকিৎসা

লেজার সার্জারি, প্লাস্টিক সার্জারি, পিগমেন্টেশন (Pigmentation) এই চিকিৎসা পদ্ধতিই বেশি ব্যবহার করা হয় ত্বকের গঠন পরিবর্তন করতে ও ত্বককে ফর্সা করতে। কিন্তু তা ব্যয়বহুল। 

সবশেষে

ক্ষতিকর কেমিক্যাল পণ্য ব্যবহার না করে, কোনো কঠিন চিকিৎসার আশ্রয় না নিয়ে চেষ্টা করুন উপরে আলোচনা করা ঘরোয়া উপায়গুলো অবলম্বন করতে। ত্বক ফর্সা করার কার্যকর ও উপকারী উপায় সম্পর্কে এতক্ষণ যা বলা হলো এগুলো যদি আপনি মেনে চলতে পারেন, ফলাফল আপনি অবশ্যই পাবেন। হতাশ না হয়ে, কোনো ক্ষতিকর ব্যবস্থা না নিয়ে সহজ ঘরোয়া উপায়গুলো প্রয়োগ করে দেখুন।

নিজের ত্বক বা চামড়ার রঙ নিয়ে হতাশ না হয়ে আপনাকে সৃষ্টিকর্তা যেমনটি দিয়েছেন তেমনটিই মেনে নিতে চেষ্টা করুন। মানসিকভাবে ভালো থাকতে পারবেন।
Next Post Previous Post
2 Comments
  • Anonymous
    Anonymous April 30, 2022 at 4:59 AM

    Very Good post 😍❤️.... chaliye jan....apni onk dur porjonto egiye jaben In sha Allah ❤️

    • RhnBook
      RhnBook April 30, 2022 at 10:52 AM

      InshaAllah

Add Comment
comment url