ব্যক্তিত্ব গঠন ও ব্যক্তিত্ব উন্নত করার কৌশল
ব্যক্তিত্ব উন্নত করার কৌশল |
ব্যক্তিত্ব, পারসোনালিটি যেটা-ই বলুন না কেন, এটা-ই একজন মানুষের পরিচয় বহন ও অন্যদের থেকে আলাদা করে। সুন্দর চেহারা, অনেক ধন-দৌলত, টাকাপয়সা কখনোই একজন মানুষের পরিচয় বহন করে না। মানুষ হতে হয় ব্যক্তিত্ব দিয়ে, সুন্দর বিবেক ও মানসিকতা দিয়ে। এই যুগটায় মানুষের মনুষ্যত্ব কেমন হয়ে যাচ্ছে তা হয়তো মোটামুটিই জানেন। আপনাকে যদি অন্যদের চেয়ে আলাদা করে তুলতে চান ও নিজের গ্রহণযোগ্যতা বাড়াতে চান, তাহলে আপনাকে প্রথমে ব্যক্তিত্ব গঠন করতে হবে। কেমন ব্যক্তিত্ব গঠন ও ব্যক্তিত্ব উন্নত করার কৌশল সম্পর্কেই জানানো হবে।
হেডলাইনগুলো-
- ব্যক্তিত্ব বা পারসোনালিটি কী
- একজন মানুষের জীবনে ব্যক্তিত্ব উন্নত করার ভূমিকা
- ব্যক্তিত্ব গঠন ও ব্যক্তিত্ব উন্নত করার কৌশল
- শেষকথা
ব্যক্তিত্ব বা পারসোনালিটি কী?
শুরুতেই বলেছি এটি একজন মানুষের পরিচয় বহন করে। অর্থাৎ একজন মানুষ কেমন, অন্যদের কাছে ও সমাজের কাছে সেই মানুষটি কেমন ও তার গ্রহণযোগ্যতা কেমন এসবই একজন মানুষের ব্যক্তিত্বের পরিচয় দিয়ে থাকে। একজনের ভিতরের স্বত্বাকেই তার ব্যক্তিত্ব বা পারসোনালিটি বলা হয়। একজনকে অন্যদের থেকে আলাদা ও বিশেষ কেউ হিসেবে পার্থক্য তৈরি করে ব্যক্তিত্ব। আপনি নিশ্চয় চাইবেন আপনাকে অন্যরা সম্মান করুক, গ্রহণযোগ্যতা দিক, এবং চাইবেন যে আপনি যেন সবার থেকে ভালো ও উন্নত স্বভাব বৈশিষ্ট্যের হয়ে উঠতে পারেন।
যদি চানই, তো অবশ্যই ব্যক্তিত্ব গঠন করতে হবে এবং ব্যক্তিত্বকে আরও উন্নত করে নিতে হবে। একজন ব্যক্তির পরিচয়ই হলো তার ব্যক্তিত্ব। ব্যক্তিত্বের গুণে কারো চিন্তাভাবনা, কথাবার্তার ধরণ, অনুভূতি, আচরণ তাকে করে তুলে অনন্য।
একজন মানুষের জীবনে ব্যক্তিত্ব উন্নত করার ভূমিকা
বেঁচে থাকতে হলে এবং নিজেকে অন্যদের থেকে আলাদা বিবেক, মানসিকতার হিসেবে উন্নত রাখতে হলে পারসোনালিটির ভূমিকা আবশ্যক। অন্যরা যা করে, যা করছে তা যদি গ্রহণযোগ্য না হয় তাহলে তা আপনি গ্রহণযোগ্য করে তুলতে কাজ করবেন। এখানেই আপনার ব্যক্তিত্বটা প্রকাশ পেল যে আপনি অন্যদের থেকে ভিন্ন, অনন্য। আপনি যদি অন্যদের মতো করে থাকেন, অন্যদের মতো চলেন, অন্যদের মতোই কাজ করেন, তখন আপনার ও তাদের মধ্যে কোনো পার্থক্য থাকে না।
এক হিসাবে বলা যায়, পশু থেকে একজন মানুষকে আলাদা করে মানুষটির ব্যক্তিত্ব। যার সুন্দর ব্যক্তিত্ব, পারসোনালিটি, বিবেক ও মানসিকতা নেই, পশুর সাথে তার কোনো তফাৎ নেই।
ব্যক্তিত্বের শক্তিতে একজন মানুষকে অন্যরা ও সমাজ আলাদাকরে চিনে। সুন্দর পারসোনালিটির কদর থাকে সবখানেই। ব্যক্তিত্ব সুন্দর এমন কাউকে অন্যরা ও সমাজ ভালো চোখে দেখে, গ্রহণযোগ্যতা রাখে।
উন্নত পারসোনালিটি একজনকে উন্নত চরিত্রের ব্যক্তিতে পরিণত করে। উন্নত চরিত্র ও ব্যক্তিত্ববান কেউ অনেকের কাছেই আকাঙ্ক্ষিত মানুষ।
সম্মানের সঙ্গে বাঁচতে, মাথা উঁচু করে বাঁচতে ও নিজেকে গ্রহণযোগ্য করে রাখতে ব্যক্তিত্ব একজন ব্যক্তির জীবনে অনস্বীকার্য ভূমিকা ধরে রাখে।
ব্যক্তিত্ব গঠন |
ব্যক্তিত্ব গঠন ও ব্যক্তিত্ব উন্নত করার কৌশল
ব্যক্তিত্ব নিয়ে উক্তির সংখ্যা অসংখ্য। মহামানব, মনীষীরা সকলেই উন্নত ব্যক্তিত্বের অধিকারী ছিলেন বলেই তারা আজও সম্মানিত ও স্মরণীয় ব্যক্তিত্ব। ব্যক্তিত্ব ও এর ভূমিকা নিয়ে তো জানলেনই, এখন কৌশলগুলো জানুন।
ব্যক্তিত্ব গঠন ও ব্যক্তিত্ব উন্নত করার কৌশল:
জ্ঞান অর্জন ও জ্ঞানের পরিধির বিস্তৃতি: সবার থেকে নিজেকে আলাদাভাবে গড়ে তুলতে অন্যদের চেয়ে নিজের জ্ঞান অর্জন করতে হবে বেশি, জানতে হবে বেশি। শুধু এক বিষয়ে জ্ঞান অর্জন করলেই অন্যদের চেয়ে আলাদা হওয়া যাবে না। বাড়াতে হবে, বিস্তৃত করতে হবে নিজের জ্ঞানের পরিধি। একাধিক বিষয়ে জ্ঞান রাখতে হবে, নিজের দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা বাড়াতেই হবে। একটি বিষয়ে জ্ঞান-ধারণা নিয়ে নিজের গ্রহণযোগ্যতা বাড়ানোর সুযোগ নেই। জানতে হবে বেশি, দেখাতে হবে নিজের সুষ্ঠু দক্ষতা। জ্ঞান অর্জনের শেষ নেই, জ্ঞান অর্জন করার কোনো নির্দিষ্ট বয়সও নেই। যেকোনো বয়সেই জ্ঞান অর্জন করা যায়।
আত্মনিয়ন্ত্রণ থাকা: নিজের নিয়ন্ত্রণ রাখায় পারদর্শী হতে হবে। অন্যের সামনে অতি আগ্রহ দেখানো যাবে না, অতি ইমোশনও দেখানো যাবে না। রাগ হলে তা দমন করতে হবে। অন্যকে কষ্ট দিয়ে কিছু বলা ও করা যাবে না। অনর্থক ও অযথা হাসাহাসি না করা, জোরে কথা না বলা, রাগ না দেখানো, নিজের দুঃখকষ্ট নিজের মধ্যেই রাখা - এই বিষয় গুলোর উপর জন্মনিয়ন্ত্রণ রাখতে হবে। চুপচাপ থাকার স্বভাব গড়ুন।
সততার অনুসারী হওয়া: সত্যবাদিতা মহৎ গুণ। উন্নত ব্যক্তিত্বের হতে হলে তার মধ্যে সততা থাকতে হবে। সততা না থাকলে লোকেরা তাকে বিশ্বাস করে উঠতে পারবে না, ভরসা পাবে না, গ্রহণযোগ্যতা দিবে না। সবক্ষেত্রে সততা বজায় রাখা সুন্দর ব্যক্তিত্বের নিদর্শন। আপনি কোনো বিষয়ে না জানলে, সে বিষয়ে অযথা তর্ক করতে যাবেন না। বিনয়ের সাথে বলে দিবেন আপনি সেই বিষয়টি জানেন না। এতে লজ্জার কিছু নেই, বরং সততার প্রমাণ পেল অন্যরা। এই সততা-ই ব্যক্তিটির গ্রহণযোগ্যতা গড়ে দিবে।
নিজেকে ভালোবাসা: যে নিজেকেই ভালোবাসতে পারে না, সে অন্যকে ভালোবাসবে কীভাবে? নিজেকে ভালোবাসতে হবে, নিজের পছন্দের কোনো কিছু থাকলে সেটা করে নিজের ভালো লাগা তৈরি করতে হবে। তখন মনের স্বাস্থ্যে সতেজতা থাকবে এবং সবকাজ সুন্দরভাবে করার অনুভূতি হবে। একা থাকার সাহস রাখতে হবে।
নিজের উপর বিশ্বাস: নিজের উপর বিশ্বাসও রাখতে হবে। আপনি যেকাজ সুষ্ঠু ও ন্যায়ের সাথে করেছেন, তাতে কেউ বাজে মন্তব্য করলে হতাশ হওয়া যাবে না। অন্যেরা কী বলছে না বলছে, সমাজ কী বলবে না বলবে এসব নিয়ে আপনার ভাবার কোনো প্রয়োজনই নেই। কারণ, আপনি জানেন আপনি সঠিক, সুষ্ঠু ও ন্যায়ের সাথেই কাজটি করেছেন। নিজের প্রতি এই বিশ্বাসটুকুই রাখতে হবে। তাহলেই ব্যক্তিত্ব বজায় থাকবে। অন্যকে অনুসরণ করে সফল হতে চাইলে, এক সময় হয়তো তার মতো হতে পারা গেল। কিন্তু তাতে ব্যক্তিত্বের কিছু থাকে না।
ব্যক্তিত্ব হবে তখনই, যখন আপনি অন্যকে অনুসরণ না করে বা অন্যের মতো কোনোকিছু না করে, নিজ কাজের দ্বারা নিজের অবস্থান গঠন করতে পারা এবং নিজের গঠিত অবস্থানে অন্যরা আসতে পারবে না এমন নিদর্শন রাখা। নিজেকে বিশ্বাস করেই তা করতে হবে।
সবসময় পজিটিভ থাকা: যতকিছুই ঘটুক, সবসময় পজিটিভ থাকতে হবে। ইতিবাচক মনোভাবে থাকতে হবে। নিজের আবেগ ধরে রাখতে হবে, নিজের দূর্বলতা প্রকাশ করা যাবে না।
কেউ আপনার সাথে কোনো বিষয় নিয়ে তর্ক করতে আসলে, আপনিও তর্কে জড়াতে যাবেন না। আপনি নিজের জায়গায় পজিটিভ থাকুন এবং তর্ক করতে আসা লোককে বলেন দিন সে ঠিক বলেছে। তর্ক করে বা সেই লোককে সামনাসামনি লজ্জা না দিয়ে তর্ক এড়ানোর চেষ্টা করুন। পরবর্তীতে সে যখন নিজের ভুল বুঝতে পারবে, তখন লজ্জিত হবে এবং আপনিই সঠিক তা অনুধাবন করবে। তারপর থেকে সে-ও আপনাকে সবসময় পজিটিভলি নিবে এবং নিজেও পজিটিভ হতে চেষ্টা করবে। দেখলেন? আপনি পজিটিভ থাকাটা কীভাবে আপনার গ্রহণযোগ্যতা বাড়ালো? বি পজিটিভ।
দক্ষতাবৃদ্ধি: সময়ের সদ্ব্যবহারে ধ্যান থাকা লাগবে। সময় নষ্ট না করে কোনো কাজ করতে, নতুন কিছু জানতে, নিজ ইনকামের কাজে লাগতে পারে এমনসব কাজে দক্ষতাবৃদ্ধি করে সময়কে কাজে লাগাতে হবে। মানুষ ও সমাজের সেবা করেও দক্ষ হওয়া যায়।
অন্যের কথা মনোযোগের সাথে শুনুন: একজন ভালো শ্রোতা হয়ে উঠতে হবে। মনোযোগের সাথে সবার কথা শুনলে অনেককিছু সম্পর্কে জানা যায় ও পরিস্থিতি বোঝা যায়। আপনি যখন মনোযোগ দিয়ে কারও কথা শুনছেন, তখন আপনার প্রতি সে পজিটিভ ধারণা রাখা শুরু করবে। তখন সে-ও আপনারা কথা মনোযোগ দিয়ে শুনবে। আপনার এই গুণের দ্বারা আপনি হয়ে উঠবেন অন্যদের কাছে গ্রহণযোগ্য ও ইমপোরট্যান্ট ব্যক্তি।
পরিষ্কারভাবে কথা বলা: মতামত দিতে কিংবা কোনো বিষয়ে কথা বলার ক্ষেত্রে আগে সে বিষয়টিতে নিজের জ্ঞান ও ধারণা সম্পর্কে নিশ্চিত হোন। তারপর পরিস্কারভাবে, স্পষ্টতার সাথে কথা বলুন। সাবলীলতার সহিত কথা বলুন। যুক্তি দেখিয়ে বলতে চেষ্টা করুন। বলবার বিষয়গুলো ভালোভাবে উপস্থাপন করতে হবে। তাতে লোকেরা মনোযোগ দিয়ে শুনবে। অর্থাৎ গ্রহণযোগ্যতা পাবে। কথা বলা, উপস্থাপন করা, মুখভঙ্গি, হাতপায়ের ভঙ্গি কেমনন হওয়া উচিত সেই কৌশলগুলো আয়ত্ত করে নিতে হবে। অপ্রয়োজনীয় কথাবার্তা, বিষয় থেকে বিরত থাকার কৌশলও আয়ত্ত করতে হবে।
পূর্বপরিকল্পনা মোতাবেক কাজ: কোনো কিছু করার আগে বারবার ভাবতে হবে। কাজটি করা ঠিক হবে কি-না, সেটা নিশ্চিত হতে হবে। কোনো কাজ করার আগে পরিকল্পনা করে নিলে কাজটি সুষ্ঠুভাবে করা যায় এবং ভুল হওয়ার সুযোগও থাকে না। হুট করে ধারণা না রেখে কাজে নেমে গেলে তাতে ভুল হয়ে যায়, আর বিব্রতকর পরিস্থিতিতে পড়তে হয়। কিন্তু যদি পূর্বপরিকল্পনা মোতাবেক কাজটি করা হয়, তখন ভুল হয় না ও কাজটি সহজেয় হয়।
নতুনত্ব খোঁজা: দিন বদলায়, মানুষও বদলায়। আগের দিনে, আগের মানুষের সাথে যেভাবে চলা হতো, সেভাবে নতুন দিনে নতুন মানুষদের সাথে চলা কঠিন। তাই নিজেকে আপডেট হতে হবে, নতুনত্ব খুঁজতে হবে। নতুন নতুন, ভিন্ন ভিন্ন সংস্কৃতির মানুষের সাথে মিশতে হবে। নতুন দিন, নতুন জায়গা, নতুন পরিবেশ, নতুন মানুষ ও সংস্কৃতি, এতএত নতুনত্বের মাঝে নিজের পুরনো রুপ নিয়ে টিকে থাকা মুশকিল। জ্ঞান বিস্তৃত করতে হলে নতুনত্বের মাঝে মিশতে হবে। জানতে হবে নতুন কিছু। এতে যেমন জ্ঞান অর্জন করে নিজের আলাদা অবস্থানে যাওয়া যাবে, তেমন করে নিজ মেন্টাল হেল্থও উন্নত হবে।
ন্যায়-অন্যায় বিষয়ে সচেতন: কোনটা উচিত, আর কোনটা করা উচিত না সেদিকে মনঃসংযোগ রাখতে হবে। ন্যায় কাজ, ন্যায় কথা বলার সাহস থাকতে হবে। গাড়তি করে কোথাও যাচ্ছেন, সেই গাড়িতে অসুস্থ বা বৃদ্ধ কেউ দাঁড়িয়ে যাচ্ছে। অন্যরা সেদিকে কোনো ভ্রুক্ষেপ করছে না। আপনিও কি তা-ই করবেন?
যদি করেন, তাহলে সেটা অনুচিত ও অন্যায় হবে। এমন করলে আপনি কখনোই উন্নত ব্যক্তিত্বের হতে পারবেন না। আপনাকে করতে হবে, নিজের সীট ছেড়ে দিয়ে সেই অসুস্থ বা বৃদ্ধকে বসতে দেওয়া আর আপনি দাঁড়িয়ে যাওয়া। এই যে আপনি এটা করলেন, এর মাধ্যমে আপনার সুন্দর বিবেক ও ব্যক্তিত্বের বহিঃপ্রকাশ হলো। এ দেখে গাড়ির অন্য যাত্রীরাও শিখলো, উচিত-অনুচিত আর ন্যায়-অন্যায়ের বিষয়টা বুঝলো।
কোনো অন্যায় সহ্য করে থাকা যাবে না। ন্যায় কথা আর কাজের দ্বারা অন্যায়ের বিরুদ্ধে দাঁড়াতে সাহস রাখতে হবে।
অন্যকে সাহায্য করা: কেউ আপনার কোনো ক্ষতি করলে তার ক্ষতি করতে যাবেন না, এমনকি তার ক্ষতি হোক তা চাইবেনও না। এমনটা করলে উন্নত ব্যক্তিত্বের হওয়া যাবে না। সাহায্য করুক প্রতিটি জীবকে, যার সাহায্যের দরকার। শুধু মানুষই নয়, অন্যান্য জীবদেরও সাহায্য করতে হবে। প্রতিদান ও সাহায্য ফেরত পাবার আশা রাখবেন না। নিঃস্বার্থভাবে সেবা ও সাহায্য করুন।
সদাচরণ: ধনী-গরিব, অসহায়, বড়-ছোট, সমবয়সী, বন্ধু, শত্রু সবার সাথে ভালো ব্যবহার করুন, ভালো আচরণ করুন। এতে অন্যরাও আপনার সাথে ভালো ব্যবহার ও সদাচরণ করবে। আর আপনার সম্মান ও গ্রহণযোগ্য অবস্থান হবে। অন্যকে মূল্য দিতে হবে, তবেই তো অন্যরাও মূল্যায়ন করবে। লোভ, হিংসাত্মক আচরণ থেকে বিরত থাকুন।
ব্যক্তিত্ব গঠন ও ব্যক্তিত্ব উন্নত করার অনেক কৌশলই আপনারাও জানেন। আমি শুধু ছোট আর বড় মিলিয়ে কিছু ইমপোরট্যান্ট গুলো বললাম। এর বাইরে আরও অনেক কৌশল ও বৈশিষ্ট রয়েছে ব্যক্তিত্ব গঠন করবার।
শেষকথা
অন্যদের থেকে, খারাপের থেকে নিজেকে অন্যভাবে তৈরি করতে চাইলে ব্যক্তিত্ব গঠন ও ব্যক্তিত্ব উন্নত করার গুরুত্ব অপরিসীম। চেষ্টা করুন এই কৌশলগুলো আয়ত্ত করে নিজের ব্যক্তি স্বত্বা উন্নত করার।